জানতে হবে যে

কিভাবে ধূমপান ছাড়াবেন , ধূমপান ছাড়ার উপকারিতা , সহজ উপায়

১। দুধ– দুধের পুষ্টিগুণের কথা কারও অজানা নয়। শরীরের অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ভিটামিন, খনিজ ও প্রোটিন জোগায় দুধ। তবে জানেন কি এই দুধ ধূমপান ছাড়াতেও কার্যকরী? ডিউক ইউনিভার্সিটির গবেষকরা জানাচ্ছেন ধূমপানের আগে এক গ্লাস দুধ খেলে সিগারেটের স্বাদ ভাল লাগবে না। দুধের পর সিগারেট খেলে মুখ তেতো হয়ে যাবে। ধূমপান ছাড়তে চাইলে সিগারেট খাওয়ার আগে দুধে ডুবিয়ে নিন। তিতকুটে স্বাদের চোটে খেতেই পারবেন না। সেই স্বাদ এক বার মনে থাকলে ধীরে ধীরে সিগারেট খাওয়ার ইচ্ছা চলে যাবে।
২। গাজর- দুধের মতোই শশা, গাজর, বেগুন, সেলারি পাতা খেলেও সিগারেটের স্বাদ তেতো লাগে। চিকিত্সকরা বলেন ডায়েটে বেশি পরিমাণ শাক-সবজি থাকলে সিগারেটের উপর নির্ভরশরীলতা কমে। তবে ভূট্টা বা কড়াইশুঁটি জাতীয় মিষ্টি সবজি থেকে দূরে থাকুন। এই সব খাবারে থাকা গ্লুকোজ সিগারেট খাওয়ার ইচ্ছা বাড়িয়ে দেয়।
৩। কমলালেবু- সিগারেট শরীর থেকে ভিটামিন সি শুষে নেয়। ফলে সিগারেটের নেশা বাড়ে। যদি ধূমপান ছাড়তে চান তবে নিয়মিত কমলালেবু, মোসাম্বি বা বেদানা জাতীয় ফল খান। রোজ ফলের রসও খেতে পারেন। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি। যা সিগারেটের নেশা কমাতে সাহায্য করবে।
৪। নোনতা খাবার- যখনই সিগারেট খেতে ইচ্ছা হবে তখনই নোনতা কিছু খেয়ে নিন। নোনতা চিপস, বিস্কিট বা জিভে সামান্য নুন লাগিয়ে নিলেও সিগারেট খাওয়ার ইচ্ছা চলে যাবে। নেশা কমবে।
৫। আদা- সিগারেট খেতে ইচ্ছা হলে মুখে এক কুচি আদা রেখে চিবোতে থাকুন। অবিলম্বে সিগারেট খাওয়ার ইচ্ছা চলে যাবে।
৬। বাদাম- প্রতি দিন একমুঠো বাদাম খেলে শরীরে প্রোটিন, প্রয়োজনীয় খনিজের ঘাটতি মেটে। নিয়মিত খেলে ধীরে ধীরে সিগারেটের নেশা কেটে যায়।

আরো পড়ুন >

ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির মূল কারণ কি? বিস্তারিত বলুন।?

বাট্টা ও ছাড়ের মধে্ পার্থক্য কী?





একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ